ত্রিভুবন ড্রিমল্যান্ড সিটিতে অল্প মূল্যে নগদ-কিস্তিতে প্লট

স্বপ্ন পূরণের নতুন দিগন্ত ত্রিভুবন ড্রিমল্যান্ড সিটি

যে কোন সাইজের একটি প্লটের জন্য মাত্র ৫ লক্ষ টাকা বুকিং দিলেই একটি অতিরিক্ত ১.৫ কাঠার প্লট ফ্রি।

কাঠা প্রতি মাসিক কিস্তি মাত্র দশ হাজার টাকা।

স্বপ্ন পূরনের নতুন দিগন্ত ত্রিভুবন ড্রিমল্যান্ড সিটি। জগতে একটি স্থায়ী আবাস মানুষের মৌলিক চাহিদার একটি। আক্ষেপের বিষয় হল এই চাহিদা জগতের অধিকাংশ মানুষের অপূর্ণই থেকে যায়। মানুষ কিছু স্বপ্ন দেখে নিদ্রায় থেকে আবার কিছু জাগ্রত থেকে। নিদ্রায় থেকে দেখা স্বপ্ন আর জাগ্রত অবস্থায় দেখা স্বপ্নগুলোর মধ্যে একটি প্রার্থক্য রয়েছে আর তা হল নিদ্রায় বিভোর থেকে স্বপ্ন দেখলে সেটা হৃদয়জগতে তেমন প্রভাব সৃষ্টি করে না পক্ষান্তরে জাগ্রত অবস্থায় দেখা যে স্বপ্ন মানুষের অন্তরজগতে লালিত হয় সেটা পূরণ না হলে মানুষ কষ্ট পায় আর কিছু মানুষ কষ্টকে হৃদয়জগতে ধারণ করতে না পেরে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নিজেকে সান্তনা দেওয়ার প্রচেষ্ঠা চালায়। মনোজগতে আর নয় কষ্টের লালন কিংবা অনাকাংখিত মৃত্যু। আর নয় হতাসা। স্বপ্ন পূরণের সময়টি হয়ত নিকটেই। আপনার স্বপ্ন পূরণের সেই সময়টি আপনার জন্য অপেক্ষামান। প্রয়োজন একটি বিশ্বাস ও দূরদর্শিতা যদিও এদেশের মানুষের প্রতারিত হওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে। ত্রিভুবন ড্রিমল্যান্ড সিটি এসেছে কিছু মানুষের স্বপ্ন পূরণের অঙ্গিকার নিয়ে, স্বপ্নকে ভেঙ্গে দিতে নয় কিংবা মানবতাকে মৃত্যুর দুয়ারে পৌছাতেও নয়। ত্রিভুবন ড্রিমল্যান্ড সিটি কিছু মানুষকে স্বপ্ন পূরণের একটি নিরাপদ সিড়িতে আরোহন করাতে এসেছে। সেই নিরাপদ সিড়িতে আরোহনে আপনি আগ্রহী হলে আজই কোম্পানীর নিজস্ব গাড়ীতে প্রকল্প দেখে অতপর সিদ্ধান্তে আসুন।

সোনালী ভবিষ্যতের সম্ভাব্য হাতছানী ! আপনারা অনেকেই হয়ত অবগত রয়েছেন যে, বাংলাদেশ সরকার ধলেশ্বরী নদীর পূর্ব পাশ থেকে নয়ারহাট পর্যন্ত বর্ধিত ঢাকা ঘোষনা করেছে। সুতরাং সঙ্গত কারণেই উক্ত এরিয়া এক নতুন ঢাকায় রূপান্তিত হতে যাচ্ছে, সে সময়টি বেশী দূরে নয় হয়ত।

ত্রিভুবন ড্রিমল্যান্ড সিটির বৈশিষ্ট:

১। উচু জমি।
২। পাইলিং প্রয়োজন নেই।
৩। এখনি বাড়ি নির্মানের উপযোগী।
৪। সম্পূর্ণ নির্ভেজাল জমি।
৫। প্রাকৃতিক পরিবেশ।
৬। দৃষ্টিনন্দন এরিয়া।

ঢাকা থেকে প্রকল্পের দূরত্ব: সংসদ ভবন থেকে মাত্র পনর কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। ঝানজট না থাকলে সংসদ ভবন থেকে মাত্র পচিশ মিনিটের পথ। হেমায়েতপুর বাসষ্ট্যান্ড থেকে মাত্র দশ মিনিটের পথ। গাবতলি থেকে বিশ মিনিটের পথ।

প্রকল্পের আশেপাশে গুরুত্বপূর্ণ স্থান সমুহ:

১। প্রকল্পের পূর্বে রয়েছে আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের প্রজেক্ট। অগ্রদূত এডু পার্ক। রূপায়ন রিভারভিউ। শাহ মেরিন রিসোর্ট। গভঃ ভিআইপি জোন।

২। প্রকল্পের দক্ষিনে রয়েছে ওয়েষ্ট টাউন। নন্দিনী সিটি।

৩। প্রকল্পের দক্ষিনে মাত্র এক কিলোমিটার দূরত্বে গড়ে উঠেছে বিখ্যাত ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার ( মারকাজুদ দাওয়া)

প্রকল্পের অভ্যান্তরিন রাস্তা সমূহ:

যানজন এড়াতে প্রকল্পের অভ্যান্তরে থাকছে ২৫ ফুট থেকে ৬০ ফুট রাস্তা। এই রাস্তা প্রস্তাবিত সাভার-মাওয়া ৩০০ ফুট প্রশস্ত বাইপাস সড়কের সাথে সংযুক্ত।

ত্রিভুবন ড্রীমল্যান্ড সিটির বিভিন্ন তথ্য:

১। ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের বাইরের সবচাইতে পরিকল্পিত সিটিগুলোর মধ্যে সর্বাধুনিক পরিকল্পিত শহর হবে “ত্রিভুবন ড্রীমল্যান্ড সিটি”

২। বাংলাদেশের বিখ্যাত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল সমুহের শাখা হবে ত্রিভুবন ড্রীমল্যান্ড সিটির অভ্যান্তরে ইনশাআল্লাহ।

৩। ত্রিভুবন ড্রীমল্যান্ড সিটি হবে যানজটমুক্ত আধুনিক স্যাটেলাইট শহর। কারণ এর সঙ্গে যুক্ত হবে ঢাকা-মাওয়া বাইপাস সড়ক।

৪। ত্রিভুবন ড্রীমল্যান্ড সিটি হবে বায়ু ও শব্দ দূষণমুক্ত। মনোরম পরিবেশের আদর্শ শহরে আধুনিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ঢ়েরা মনোমুগ্ধকর অন্যতম সু-পরিকল্পিত সিটি।

৫। ত্রিভুবন ড্রীমল্যান্ড সিটি রাজধানীর সবচেয়ে কাছে হওয়ায় আপনি হবে রাজধানীর বাসিন্দাদের একজন।

৬। অনুমোদিত নগর পরিকল্পনাবিদদের পরামর্শে সরকারী রাজউক এবং বেসরকারী ভুমি উন্নয়ন নীতিমালা অনুসরণ করে পরিকল্পনা ও ডিজাইন করা হয়েছে ত্রিভুবন ড্রীমল্যান্ড সিটি।

৭। যে কোন গাড়ি নিয়ে সরাসরি যাতায়ত করা যায়।

৮। সহজ শর্ত ও দীর্ঘমেয়াদী কিস্তির সূবর্ণ সুযোগ।

৯। পৃথিবীর যে কোন দেশ থেকে সহজভাবে প্লট ক্রয়ের সুযোগ রয়েছে।

১০। প্রকল্পের জমি প্রাকৃতিক জলধার নয়। নিজস্ব মালিকানাভুক্ত ভোগদখলকৃত জমি।

১১। প্রকল্পটি বন্যামুক্ত।

১২। সম্পূর্ণ প্রকল্প উচু জমি, কোন প্রকার আলাদা মাটি দিয়ে ভরাট নয়।

১৩। প্রকল্পটি ড্যাপ এর আওতামুক্ত।

১৪। প্রকল্পটি ফ্লাইং জোনের বাইরে অবস্থিত হওয়ায় বহুতল ভবন নির্মাণে কোন বাধ্যবাধকতা নেই।

অবিশ্বাস্য অফার !

ফ্রেবুয়ারীর ১০ তারিখের মধ্যে প্লটের জন্য পাচ লক্ষ টাকা বুকিং দিলেই একটি দের কাঠার প্লট সম্পূর্ণ ফ্রি ! ১০ তারিখের পর এই অফার থাকবে না।

আমাদের কোথাও কোন এজেন্ট নেই তাই বিভ্রান্তি থেকে বাচার জন্য কোন প্রকার সংকোচ ব্যতিরেকে সরাসরি যোগাযোগ করুন কোম্পানীর মার্কেটিং ডিরেক্টরের সঙ্গে। মোবাইলঃ ০১৭৬১০০৯৫৫০ মোহাম্মদ ফেরদৌস।

Our Blog: https://tribhuvandc.blogspot.com/