My ClickBD
আমাদের প্রকল্পঃ শস্য-শ্যামল সবুজে ভরা আমাদের এই বাংলাদেশ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভুমি এই বাংলাদেশ কে নিয়ে আমরা গর্বিত। আমাদের এই সবুজ বাংলাদেশকে রক্ষাকরা এবং সমৃদ্ধ করা প্রত্যেক নাগরিকের পবিত্র দায়িত্ব। বাংলাদেশের অধিকাংশ নাগরিক কর্মজীবনে ঢাকা কেন্দ্রিক। বর্তমানে ঢাকা শহরের একান্ত প্রয়োজনীয় আবাসন নির্মান করে বসবাস করা কল্পনারও বাহিরে। তাই নাগরিক আবাসন সমস্যা সমাধানের জন্য বাংলাদেশ সরকার সবার নিকট সুপরিচিত ঢাকার সন্নিকটে আধুনিক শহর রাজউক “পূর্বাচল নিউ টাউন” স্থাপন করছে। সারা বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তন এবং অর্থনৈতিক মন্দা এই দুটি বিষয়কে মোকাবেলা করার লক্ষে গ্রীনল্যান্ড টাউন ডেভেলপমেন্ট লিঃ রাজউক পূর্বাচল নিউ টাউন সংলগ্ন পূর্বাচল গ্রীনল্যান্ড টাউন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে বাংলাদেশের সামগ্রীক উন্নয়নের অংশিদার হতে চায়। সবুজের মাঝে রয়েছে সুন্দর ও সমৃদ্ধি। এ লক্ষেই আমরা পূর্বাচল গ্রীনল্যান্ড টাউন প্রকল্পে আপনার ঠিকানা গড়ে দিয়ে মহান দায়িত্ব পালন করতে চাই। পূর্বাচল গ্রীনল্যান্ড টাউন প্রকল্পে আপনি এবং আপনার পরবর্তি প্রজন্মের জন্য রয়েছে অপার অর্থনৈতিক সম্ভাবনা, পরিকল্পিত ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ, আরামদায়ক এবং নিরাপদ বাসস্থানের ব্যবস্থা। রাজউক “পূর্বাচল নিউ টাউন” নিয়ে কিছু কথা: এটি হবে দক্ষিন এশিয়ার সর্বাধুনিক পরিকল্পিত শহর। প্রধানমন্ত্রীর অফিস, সচিবালয়, রাজউক অফিস সহ অন্যান্ন গুরুত্বপূর্ন সরকারি অফিস “পূর্বাচল নিউ টাউন” এ স্থানান্তরিত হবে। অর্থাৎ রাজউক “পূর্বাচল নিউ টাউন” হবে আগামী দিনের রাজধানী শহর। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বিদ্যাপীট প্রাচ্যেও অক্সফোর্ড নামে খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাস হবে রাজউক “পূর্বাচল নিউ টাউন” এ। বিদেশী দূতাবাস, ওয়াল্ড ব্যাংক সহ অন্যান্য আর্ন্তজাতিক অফিস স্থানান্তরিত হবে রাজউক “পূর্বাচল নিউ টাউন” এ। রাজউক “পূর্বাচল নিউ টাউন” হবে যানজট মুক্ত। কারন বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রশস্ত রাস্তা (৩০০ ফুট) এবং দেশের বৃহত্তম ও দৃষ্টি-নন্দন চমৎকার ফ্লাইওভার নির্মিত হচ্ছে। রাজউক “পূর্বাচল নিউ টাউন” হবে বায়ু, শব্দ দূষন মুক্ত, মনোরম পরিবেশের একটি আদর্শ শহর। সর্বাধুনিক শিক্ষা ও ¯^াস্থ্য অবকাঠামোর সমš^য়ে গঠিত এই শহর। পরিকল্পিত বানিজ্যিক স্থাপনা নির্মানের ফলে রাজউক “পূর্বাচল নিউ টাউন” এর গুরুত্ব ও মূল্য দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। প্রকল্পের অবস্থানঃ মৌজা: দুপ্তারা ও পাল্লা থানা: রূপগঞ্জ, আড়াইহাজার জেলা: নারায়নগঞ্জ রাজউক পূর্বাচলের অতি সন্নিকটে। কুড়িল ফ্লাই ওভার হতে ১৫ কিঃ মিঃ দূরত্ব। আমেরিকান এ্যাম্বাসী হতে ১২ কিঃ মিঃ দূরত্ব। যাত্রাবাড়ী থেকে ১৪ কিঃ মিঃ দূরত্ব। ভুলতা - গাউসিয়া মার্কেট থেকে মাত্র ২ কিঃ মিঃ দূরত্ব। ঢাকা সিলেট হাইওয়ে সংলগ্ন। কেন আপনি “পূর্বাচল গ্রীন ল্যন্ড টাউন” থেকে জমি ক্রয় করবেন? আমাদের কোম্পানী জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিবন্ধিত। গ্রীনল্যান্ড টাউন ডেভেলপমেন্ট লিঃ জঊঐঅই এর সদস্য পদ প্রাপ্ত। আমাদের কোম্পানী ইখউঅ এর সদস্য পদ প্রাপ্ত। “পূর্বাচল গ্রীন ল্যন্ড টাউন” প্রকল্পটি ড্যাপের আওতামুক্ত। প্রকল্প বাস্তবায়নের নেপথ্যে দক্ষ ব্যবস্থাপনা । প্রকল্পটি রাজউক পরিকল্পিত মেগা সিটি, “পূর্বাচল নিউ টাউন” এর পূর্ব পাশে ৩০০ ফুট ঢাকা - সিলেট হাইওয়ে সংলগ্ন। প্রকল্পের জমি গুলো কোম্পানীর নামে ক্রয়কৃত (সাব কবলা কৃত) জমি বিধায় মূল্য পরিশোধের সাথে সাথে রেজিস্ট্রেশন। রেজিস্ট্রিকৃত জমির ৪৫ দিনের মধ্যে নামজারী (মিউটেশন)। নিদৃষ্ট সময়ে হস্তান্তরের নিশ্চয়তা। নিঃষ্কন্টক, নির্ভেজাল ও বন্যামুক্ত উচু জমি। সল্প ও দীঘ্য মেয়াদী কিস্তি সুবিধা। প্রকল্পের চার পাশে রোড ও লেক দ্বারা পরিবেষ্টিত। একাধিক ব্যাক্তি / গ্রæপের একটি প্লট বুকিং এর সুবিধা। প্রকল্পের সুযোগ সুবিধাঃ মসজিদ, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, খেলার মাঠ, লেক, হাসপাতাল, ব্যাংক, কমিউনিটি সেন্টার, সপিংমল, মার্কেট, কাঁচা বাজার, পয়ঃনিষ্কাশন, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, ওয়াটার রিজার্ভার, পাম্প হাউজ, এটিএম বুথ, ঈদগাহ, কবরস্থানসহ আধুনিক জীবন-যাপনের সকল নাগরিক সুযোগ-সুবিধা এখানে বিদ্যমান। প্রকল্পের আয়তনঃ প্রকল্পটি আনুমানিক ১৪০০ বিঘা জমি নিয়ে গঠিত যেখানে প্রায় ৪০০০ প্লট রয়েছে। অবকাঠামোগত সুবিধাঃ পানি, গ্যাস, বিদ্যূৎ, টেলিফোন, পোষ্টঅফিস, ফায়ারসার্ভিস, পুলিশ ষ্টেশন/ফাড়ি সহ প্রয়োজনীয় চাহিদা সমুহ প্রকল্পের নিজ¯^ ও সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী পূরন করা হবে। প্লটের সাইজ: ৩, ৫, ৭ ও ১০ কাঠা |